এ উম্মতের সবচেয়ে বড় ফিৎনা হলো নারী
______________________________________
আল্লাহ তা‘আলা নারী ও পুরুষের
মাঝে পর্দার বিধান রেখেছেন।
নারীদের উপর পর পুরুষ
থেকে পর্দা করা ফরয করেছেন। পর্দার
বিধান নারীর কল্যাণের জন্যই
রাখা হয়েছে। যদি পর্দার বিধান
না রাখা হতো তাহলে নারী ও পুরুষের
অবাধ মেলা-মেশার
কারণে সমাজে অসংখ্য দুর্ঘটনা ঘটত।
যেমনটি বর্তমানে যে দেশ
বা সমাজে পর্দা নাই সে সমাজের
অবস্থার
দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই।
সেখানে প্রতিনিয়তই নারীরা জলুম
নির্যাতন ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছে।
নারী ও পুরুষের অবাধ মেলা-মেশা মানব
সমাজকে কলুষিত
করে এবং সমাজে ফেতনা-ফ্যাসাদ
বৃদ্ধি করে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
“আমার পর আমি পুরুষের জন্য নারীর
ফেতনার চেয়ে অধিক ক্ষতিকারক
কোনো ফিতনা রেখে যাইনি”
(বুখারী, ৫০৯৬ ; মুসলিম, ২৭৪০))
নারীর ফেতনাই হল বড় ফেতনা। এ জন্যই
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
তার উম্মতকে নারীদের বিষয়ে অধিক
সতর্ক করেছেন। যাতে এ
ফিতনা থেকে বেঁচে থাকা যায়
এবং পর্দার বিধান রেখেছেন। মাহরাম
অর্থাৎ যাদের সাথে চিরতরে বিবাহ
অবৈধ, তারা ব্যতীত বেগানা অর্থাৎ,
যাদের সাথে বিবাহ হারাম নয়, এমন
লোকদের সাথে পর্দা করতে হয়।